অভিযোগের আঙুলটা ছিলই। বৃহস্পতিবার সেই অভিযোগ স্বীকার করে নিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বললেন, ‘‘গত বছর আজ়ারবাইজান এয়ারলাইন্সের যাত্রিবাহী বিমান ধ্বংসের জন্য রাশিয়াই দায়ী।’’
২০২৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর ৬৭ জন যাত্রী নিয়ে আজ়ারবাইজানের বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রজ়নি শহরে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় পড়েছিল আজ়ারবাইজান এয়ারলাইন্সের বিমানটি। কাজ়াখস্তানের আকতাউতে জরুরি অবতরণের সময়ে সেটি ভেঙে পড়লে ৩৮ জন যাত্রী মারা গিয়েছিলেন। আহত হয়েছিলেন ২৯ জন। বিমানটি ভেঙে পড়ার পরেই আজ়ারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ বলেছিলেন, ‘‘আমাদের যাত্রিবাহী বিমান রাশিয়ার সেনা গুলি করে নামিয়েছে।’’
ঘটনাচক্রে, আলিয়েভের ওই মন্তব্যের পরেই পুতিন বিমান ধ্বংসের জন্য ক্ষমা চেয়েছিলেন। এর পরে আজ়ারবাইজানের প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ‘‘আমাদের চার দফা দাবির প্রথমটি ছিল রাশিয়ার ক্ষমাপ্রার্থনা। পুতিন তা করেছেন। কিন্তু এ বার রাশিয়াকে দোষ স্বীকার করতে হবে। দোষীদের সাজা এবং আজ়ারবাইজান সরকার, বিমানযাত্রী ও কর্মীদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’’ আলিয়েভের দ্বিতীয় দাবি পূরণের পরে এখন দেখার, পুতিন বাকি দুই দফা দাবিও মানেন কি না।
২০২৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর ৬৭ জন যাত্রী নিয়ে আজ়ারবাইজানের বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রজ়নি শহরে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় পড়েছিল আজ়ারবাইজান এয়ারলাইন্সের বিমানটি। কাজ়াখস্তানের আকতাউতে জরুরি অবতরণের সময়ে সেটি ভেঙে পড়লে ৩৮ জন যাত্রী মারা গিয়েছিলেন। আহত হয়েছিলেন ২৯ জন। বিমানটি ভেঙে পড়ার পরেই আজ়ারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ বলেছিলেন, ‘‘আমাদের যাত্রিবাহী বিমান রাশিয়ার সেনা গুলি করে নামিয়েছে।’’
ঘটনাচক্রে, আলিয়েভের ওই মন্তব্যের পরেই পুতিন বিমান ধ্বংসের জন্য ক্ষমা চেয়েছিলেন। এর পরে আজ়ারবাইজানের প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ‘‘আমাদের চার দফা দাবির প্রথমটি ছিল রাশিয়ার ক্ষমাপ্রার্থনা। পুতিন তা করেছেন। কিন্তু এ বার রাশিয়াকে দোষ স্বীকার করতে হবে। দোষীদের সাজা এবং আজ়ারবাইজান সরকার, বিমানযাত্রী ও কর্মীদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’’ আলিয়েভের দ্বিতীয় দাবি পূরণের পরে এখন দেখার, পুতিন বাকি দুই দফা দাবিও মানেন কি না।